নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ৫ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটির অনুমোদন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বর্তমান প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জে অধ্যাপক মামুন মাহমুদ এর উপরই আস্থাশীল তাই নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখা কমিটিতে অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে আহবায়ক, মুস্তাফিজুর রহমান দীপু ভূঁইয়াকে ১ নং যুগ্ম আহবায়ক, মাশুকুল ইসলাম রাজীব ও শরীফ আহম্মেদ টুটুলকে যুগ্ম আহবায়ক ও সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনকে সদস্য করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অনুমোদন করা হয়েছে।
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ইং তারিখে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এড. রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষরিত একটি প্যাডে এই নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।
গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির রাজনীতিতে উৎসব আমেজ বিরাজ করছে।
ভিন্ন রূপে চাঙ্গা হয়ে ওঠেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি। মহানগরীর সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকা সহ সেই উৎসব আমেজ ছড়িয়েছে ফতুল্লা, রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার ও সোনারগাঁয়ের রাজনীতিতেও। জেলা বিএনপির আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় মিষ্টি বিতরণ চলছে। কেউ কেউ মিষ্টি বিতরণ করে একে অপরকে বলছেন, বিজয় অধ্যাপক মামুন এর। ধাম্ভিক অহংকারী ক্ষমতার দাপট দেখানোদের হটাত অধ:পতনে খুশি নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সকল স্তরের নেতাকর্মীরা। নেতাকর্মীরা বলছেন, গেল দুই বছর যাবত অযোগ্য লোকজন হটাত নেতা বনে গিয়েছিল। গিয়াসউদ্দিন বলয়ের একেকজন নেতা এমপি, মন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির পাওয়ার দেখাতে ব্যাস্ত হয়ে পরেন। সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ইকবাল নিরিহ বাস চালক কে মারধর করে নিজের ক্ষমতা প্রদর্শন করে। ও সাংবাদিক কেও মারধর করে এবং বাস ভাংচুর করে ভিজিটিং কার্ড ধরিয়ে দিয়ে বলেছে” কি বাল ফালাবি ফালা” আমি ইকবাল এই এলাকার কিং। ইকবাল এই ৫ ই আগষ্ট এর আন্দোলন কে পুঁজি করে সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় ৪০ টি হত্যা মামলায় মিথ্যা আসামি নাম জড়িয়েছে নিড়িহ মানুষের কাছে চাঁদা নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা এমনকি বিএনপির মামুন বলয়ের নেতা কর্মীদের নাম ও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে হত্যা মামলায়। অথচ আওয়ামী লীগের সময় সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন এর মেয়ের উকিল বাবা হয়ে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ইয়াছিন কে ব্যবহার করে সাবেক এমপি শামীম ওসমানকে মেনেজ করে জয়ী হয় । এবং বিভিন্ন মামলায় ও পুলিশের হয়রানি থেকে ইয়াছিন এর শেল্টার পেত।তাই আজকে তার এই পতনে সিদ্ধিরগঞ্জ সহ ২ নং ওয়ার্ড এর বিএনপি ও সাধারণ মানুষ খুশি ও মিষ্টি বিতরণ করেন এবং তার ১০ দিন পর যখন তার শেল্টার দাতা জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিনের জেলা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় তখন পুরো জেলায় বিএনপির নেতারা মিষ্টি বিতরণ করেন। আজকে যখন লোকজন দেখেছে অধ্যাপক মামুন মাহমুদ এর উপর তারেক রহমানের আস্থা।তাই তাকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এর দায়িত্ব পালনের সুযোগ দিয়েছে। এলাকাবাসী খুব খুশি তারেক রহমান এর সিদ্ধান্তে।
বিশেষ প্রতিনিধি।। সিদ্ধিরগঞ্জ।। নারায়ণগঞ্জ। 









