সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহ-সভাপতি মোস্তফা মেম্বারের চাঁদাবাজী ও দখল দারিত্ব্য এবং মসজিদ ও কবরস্থান এর অর্থ লোপাট দিন দিন বেড়েই চলেছে।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ২ নং ওয়ার্ডে মিজমিজি দক্ষিণ পাড়া।এই  এলাকায় সামাজিক ভাবে মিজমিজি দক্ষিণ পাড়া এলাকায় একটি কবর স্থান আছে যা মাদ্রাসা রোড এলাকায় অবস্থিত।বর্তমানে সিটি কর্পোরেশন নিয়ন্ত্রণে কিন্তু এই কবরস্থানে দাফন করার জন্য মোস্তফা মেম্বার কে চাঁদা দিতে হয় সে অএ কবর স্থান কমিটির সভাপতি।তার  সহযোগী বিএনপির নেতা সুবেদ আলী, শহীদ উল্লাহ,ও তার তিন ছেলে নিয়ন্ত্রণকারী । যদি নতুন বাড়ি নির্মাণকারী হয় তাহলে এই চাদা ১ লক্ষ থেকে শুরু হচ্ছে অথচ কবরস্থান উন্নয়নের কাজ করে সিটি কর্পোরেশন। অন্যদিকে মিজমিজি দক্ষিন পাড়া মীনার মসজিদ বহু বছর আগের পুরোনো মসজিদ এই  মসজিদে বহু বছর ধরে সে সভাপতির পদ দখল করে আছে। অএ মসজিদে ওয়াকফা কৃত জমি আছে, এই জমি মোস্তফা বিক্রি করে নিজেই আত্মসাত  করেন লক্ষ লক্ষ টাকা, সামান্য কিছু মসজিদে ব্যায় দেখান। এ ব্যাপারে আমাদের অনুসন্ধান টিমের কাছে নাম প্রকাশ না করার শর্তে সমাজের মুসলিরা জানান।তারা জানান এত দিন তার হুমকি দমক কম ছিল ৫ ই আগষ্ট এর পরে এখন সে অএ দক্ষিণ পাড়া সমাজের সকল স্তরের মানুষ কে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে চাদা আদায় করে নিচ্ছে । মিজমিজি পশ্চিম পাড়া হাই স্কুল কমিটির সাবেক সভাপতি ছিল আওয়ামী লীগের থানা সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন ।তার অবর্তমানে মোস্তফা স্কুল কমিটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় । স্কুল এর প্রধান শিক্ষক এর সাথে মিলে স্কুল ফান্ডের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ও আছে তার নামে ।সে বিএনপির রাজনীতিতে গিয়াসউদ্দীন এর বলয়ে কিন্তু বিগত আওয়ামী লীগের আমলে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আমিনুল হক রাজুর ছত্রছায়ায় থেকে এলাকায় অবস্থান করেছিলেন। এবং রাজুর কাউন্সিলর নির্বাচনে রাজুর প্রস্তাবকারী হিসেবে স্বাক্ষর করেন।আর বর্তমানে এলাকায় জমি কেনা বেচা করতে হলে তাকে মোটা অংকের চাঁদা দিতে হয় । এলাকাবাসী জানায় বিএনপি ক্ষমতায় না আসতেই তাদের অত্যাচার ও নির্যাতন অতিষ্ট যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে মোস্তফা মেম্বার ও তার সহযোগীরা এলাকায় আরও প্রভাব বিস্তার করবে। এলাকাবাসী জানায় ইকবাল এর মত মোস্তফা মেম্বার কে বিএনপির কমিটি থেকে বহিস্কার করা না হলে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রতি জনগণের আস্থা ও ভোট নষ্ট হবে। তাই এলাকাবাসী মনে করে বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতারা এব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন ।