ঢাকা ০৪:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ১২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২ নং ওয়ার্ড যুবদল সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন ব্যাপারী কে গ্ৰেফতার।

সিদ্ধিরগঞ্জে ২ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন আলী বেপারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ডেভিল হান্ট অপারেশনে সিদ্ধিরগঞ্জে ২ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন আলী বেপারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার বিকেলে তাকে মিজমিজি দক্ষিণপাড়া এলাকার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে গত ২১ জুলাই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মৌচাকে গুলিতে আহত ফজলুর রহমান ভূঁইয়া বাদী হয়ে দায়ের করা মামলায় স্বপন আলী ৬১ নম্বর আসামি।

বৃহস্পতিবার বিকেলে গ্রেপ্তার স্বপন আলীকে উক্ত মামলায় যুবলীগের সক্রিয় কর্মী পরিচয় আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।

স্বপন আলীর পরিবার জানায়, সে ২০১৩ সাল থেকে ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছে। করোনা মহামারির পর স্বপন আলী আর রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না। কখনো আওয়ামী লীগ কিংবা যুবলীগের রাজনীতির কর্মিত দূরের কথা সমর্থকও ছিলেন না। স্বপন আলী স্থানীয়ভাবে জমি-জমার ব্যবসা করতেন।

২নং ওয়ার্ড এলাকায় জমি -জমার ব্যাবসা এককভাবে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য বি এন পির বহিষ্কৃত ভিজিটিং কার্ড নেতা ইকবাল তাঁকে হয়রানি করার জন্য মামলার আসামি বানিয়ে দিয়েছেন বলে পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। তাঁরা আশা করেন পুলিশ সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে স্বপন আলীকে মিথ্যা অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিবেন। আদালতের কাছেও তাঁরা ন্যায় বিচার দাবি করেছেন।

২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, স্বপন আলী দীর্ঘদিন আমাদের সাথে আন্দোলন সংগ্রামে ছিল। সে ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিল। ২০২০ সালে করোনা মহামারীর পর সে আর রাজনীতিতে সক্রিয় ছিল না।

তাঁকে কখনো আওয়ামী লীগ কিংবা যুবলীগ করতে আমরা দেখিনি। কেউ হয়তো তাঁকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই ঘটনায় ফাঁসানোর চেষ্টা করেছে। সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করলে এর রহস্য বের হয়ে আসবে বলে জাহাঙ্গীর আলম জানান।

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে গুলিতে আহত ফজলুর রহমান ভূঁইয়া বাদী হয়ে দায়ের করা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিদ্ধিরগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাহতাব জানান, গ্রেপ্তারকৃত স্বপন যুবদল নেতা বিষয়টি আমার জানা ছিলো না। আমি খোঁজ নিয়ে দেখবো। তবে তাকে মামলার সূত্রধরে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছি।

সিদ্ধিরগঞ্জে ভয়ংকর চাঁদাবাজ থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল

২ নং ওয়ার্ড যুবদল সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন ব্যাপারী কে গ্ৰেফতার।

সিদ্ধিরগঞ্জে ২ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন আলী বেপারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আপডেট সময় : ১২:০৫:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ডেভিল হান্ট অপারেশনে সিদ্ধিরগঞ্জে ২ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন আলী বেপারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার বিকেলে তাকে মিজমিজি দক্ষিণপাড়া এলাকার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে গত ২১ জুলাই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মৌচাকে গুলিতে আহত ফজলুর রহমান ভূঁইয়া বাদী হয়ে দায়ের করা মামলায় স্বপন আলী ৬১ নম্বর আসামি।

বৃহস্পতিবার বিকেলে গ্রেপ্তার স্বপন আলীকে উক্ত মামলায় যুবলীগের সক্রিয় কর্মী পরিচয় আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।

স্বপন আলীর পরিবার জানায়, সে ২০১৩ সাল থেকে ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছে। করোনা মহামারির পর স্বপন আলী আর রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না। কখনো আওয়ামী লীগ কিংবা যুবলীগের রাজনীতির কর্মিত দূরের কথা সমর্থকও ছিলেন না। স্বপন আলী স্থানীয়ভাবে জমি-জমার ব্যবসা করতেন।

২নং ওয়ার্ড এলাকায় জমি -জমার ব্যাবসা এককভাবে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য বি এন পির বহিষ্কৃত ভিজিটিং কার্ড নেতা ইকবাল তাঁকে হয়রানি করার জন্য মামলার আসামি বানিয়ে দিয়েছেন বলে পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। তাঁরা আশা করেন পুলিশ সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে স্বপন আলীকে মিথ্যা অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিবেন। আদালতের কাছেও তাঁরা ন্যায় বিচার দাবি করেছেন।

২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, স্বপন আলী দীর্ঘদিন আমাদের সাথে আন্দোলন সংগ্রামে ছিল। সে ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিল। ২০২০ সালে করোনা মহামারীর পর সে আর রাজনীতিতে সক্রিয় ছিল না।

তাঁকে কখনো আওয়ামী লীগ কিংবা যুবলীগ করতে আমরা দেখিনি। কেউ হয়তো তাঁকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই ঘটনায় ফাঁসানোর চেষ্টা করেছে। সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করলে এর রহস্য বের হয়ে আসবে বলে জাহাঙ্গীর আলম জানান।

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে গুলিতে আহত ফজলুর রহমান ভূঁইয়া বাদী হয়ে দায়ের করা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিদ্ধিরগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাহতাব জানান, গ্রেপ্তারকৃত স্বপন যুবদল নেতা বিষয়টি আমার জানা ছিলো না। আমি খোঁজ নিয়ে দেখবো। তবে তাকে মামলার সূত্রধরে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছি।