ঢাকা ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
চাঁদাবাজ ইকবাল প্রশাসন এর নজরদারিতে।

চাঁদাবাজ ইকবাল প্রশাসন এর নজরদারিতে।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল ২ নং ওয়ার্ড এ চাঁদাবাজির রাজত্ব কায়েম করে চলেছে। বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বরখাস্ত হওয়ায় পর ও থেমে নেই তার চাঁদাবাজির রাজত্ব।কিছূদিন আগে চাঁদার জন্য নারায়ণগঞ্জ মহানগর গন অধিকার পরিষদ এর সহ সভাপতি ও  তার বৃদ্ধ মা কে ইকবাল তার অফিসে এনে মারধর করেন।৫ ই আগষ্ট এর সরকার পরিবর্তনের পর সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ৪৫ টি হত্যা ও ৬ টি হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত কয়েকদিন আগে দেশ টিভির অনুসন্ধানে জানা গেছে এর অধিকাংশ মামলা মিথ্যা। বাদী স্বীকার করেছেন যে, বিএনপির গিয়াস উদ্দিনের লোকজন ইকবাল ও বিদুৎ মামুন তাকে টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার কাছ থেকে স্বাক্ষর নিয়ে আসামিদের নাম দিয়েছেন, এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের লোকজনকে ও বিএনপির মামুন মাহমুদ বলয়ের লোকজন এবং ২ নং ওয়ার্ড এর অনেক নিরিহ মানুষকে আসামি করা হয়েছে। ঐ সময় তারা বিভিন্ন মানুষের কাছে চাদা নিয়েছে মামলার ভয় দেখিয়ে । ২ নং ওয়ার্ড এ ইকবাল,ও তার বোন জামাই মোক্তার, পলাশ, জসিম, সাইফুল তাদের নেতৃত্বে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন (ইকবাল এর বিয়াই)এর মিতালী মার্কেট দখলের অভিযোগ উঠেছে । ইকবাল সাহেব পারা জয়নাল এর জায়গায় জবরদখল করে রেখেছে।ইয়াছিন এর ইচ্ছায় চাঁদাবাজ এর সকল সেক্টর এখন ইকবাল নিয়ন্ত্রণ করছেন। মিতালী মার্কেটে ইয়াছিন এর ক্যাশিয়ার সিপন চাঁদার টাকা ইকবাল কে দিচ্ছে ও ইয়াছিন কেও দিচ্ছে।দক্ষিণ পাড়া দশপাইপ এলাকায় সকল মেলা দোকান ব্যাবসায়ী থেকে চাঁদা আদায় করেছে । এবং মাদ্রাসা রোড জমি ব্যাবসায়ী কালামের কাছে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। কিছু দিন আগে মৌচাক বাসস্ট্যান্ডে তেলের পাম্পের মালিক জালাল সাহেব এর জমিতে কাজে বাধা প্রদান করে চাদা দাবি করেন। ২নং ওয়ার্ড এর সকল জমি ব্যাবসায়ী দের হুমকি প্রদান করেছেন যে জমি ক্রয় বিক্রয়ের জন্য তাকে চাদা প্রদান করতে হবে। এমন কি ১ নং ওয়ার্ডে রহিম মেম্বারের ভাই সিরাজুল ইসলাম এর জমিতে চাঁদার জন্য কাজে বাধা প্রদান করে।যেভাবে ইকবাল তার সন্ত্রাসীদের দ্বারা চাঁদাবাজির কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে এতে বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে যা সামনে নির্বাচনে দলকে ভরাডুবি হতে হবে মনে করেন সাধারণ মানুষ।

চাঁদাবাজ ইকবাল প্রশাসন এর নজরদারিতে।

চাঁদাবাজ ইকবাল প্রশাসন এর নজরদারিতে।

আপডেট সময় : ১২:২৮:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল ২ নং ওয়ার্ড এ চাঁদাবাজির রাজত্ব কায়েম করে চলেছে। বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বরখাস্ত হওয়ায় পর ও থেমে নেই তার চাঁদাবাজির রাজত্ব।কিছূদিন আগে চাঁদার জন্য নারায়ণগঞ্জ মহানগর গন অধিকার পরিষদ এর সহ সভাপতি ও  তার বৃদ্ধ মা কে ইকবাল তার অফিসে এনে মারধর করেন।৫ ই আগষ্ট এর সরকার পরিবর্তনের পর সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ৪৫ টি হত্যা ও ৬ টি হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত কয়েকদিন আগে দেশ টিভির অনুসন্ধানে জানা গেছে এর অধিকাংশ মামলা মিথ্যা। বাদী স্বীকার করেছেন যে, বিএনপির গিয়াস উদ্দিনের লোকজন ইকবাল ও বিদুৎ মামুন তাকে টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তার কাছ থেকে স্বাক্ষর নিয়ে আসামিদের নাম দিয়েছেন, এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের লোকজনকে ও বিএনপির মামুন মাহমুদ বলয়ের লোকজন এবং ২ নং ওয়ার্ড এর অনেক নিরিহ মানুষকে আসামি করা হয়েছে। ঐ সময় তারা বিভিন্ন মানুষের কাছে চাদা নিয়েছে মামলার ভয় দেখিয়ে । ২ নং ওয়ার্ড এ ইকবাল,ও তার বোন জামাই মোক্তার, পলাশ, জসিম, সাইফুল তাদের নেতৃত্বে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন (ইকবাল এর বিয়াই)এর মিতালী মার্কেট দখলের অভিযোগ উঠেছে । ইকবাল সাহেব পারা জয়নাল এর জায়গায় জবরদখল করে রেখেছে।ইয়াছিন এর ইচ্ছায় চাঁদাবাজ এর সকল সেক্টর এখন ইকবাল নিয়ন্ত্রণ করছেন। মিতালী মার্কেটে ইয়াছিন এর ক্যাশিয়ার সিপন চাঁদার টাকা ইকবাল কে দিচ্ছে ও ইয়াছিন কেও দিচ্ছে।দক্ষিণ পাড়া দশপাইপ এলাকায় সকল মেলা দোকান ব্যাবসায়ী থেকে চাঁদা আদায় করেছে । এবং মাদ্রাসা রোড জমি ব্যাবসায়ী কালামের কাছে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। কিছু দিন আগে মৌচাক বাসস্ট্যান্ডে তেলের পাম্পের মালিক জালাল সাহেব এর জমিতে কাজে বাধা প্রদান করে চাদা দাবি করেন। ২নং ওয়ার্ড এর সকল জমি ব্যাবসায়ী দের হুমকি প্রদান করেছেন যে জমি ক্রয় বিক্রয়ের জন্য তাকে চাদা প্রদান করতে হবে। এমন কি ১ নং ওয়ার্ডে রহিম মেম্বারের ভাই সিরাজুল ইসলাম এর জমিতে চাঁদার জন্য কাজে বাধা প্রদান করে।যেভাবে ইকবাল তার সন্ত্রাসীদের দ্বারা চাঁদাবাজির কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে এতে বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে যা সামনে নির্বাচনে দলকে ভরাডুবি হতে হবে মনে করেন সাধারণ মানুষ।