ঢাকা ১১:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ১২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
মামুন মাহমুদ কে হত্যার দিকনির্দেশনা কারী ইকবাল।

মামুন মাহমুদ কে হত্যা চেষ্টার মাষ্টার মাইন্ড বহিষ্কৃত নেতা ইকবাল।

   ফাইল ছবি: সন্ত্রাসী দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত মামুন মাহমুদ।

গত ১৫ ই এপ্রিল ২০২২ইং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সম্মেলন বহিষ্কৃত ভিজিটিং কার্ড নেতা  ইকবাল এর নেতৃত্বে হামলা চালানো হয় । এতে বেশ কয়েকজন নেতা আহত হয় এবং পন্ড হয়ে যায় সম্মেলন । ইকবাল গিয়াস উদ্দিনের অন্যতম সহযোগী । গিয়াসউদ্দিন এর পরামর্শে সে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন এর মেয়ের উকিল বাবা হয়ে সম্পর্ক গড়ে তোলেন যাতে অপরাধ অপকর্ম করে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী ও পুলিশের ঝামেলায় না পরতে হয়।

প্রসঙ্গত : গত ২৫ ইং এপ্রিল ২০২২ইং রাতে রাজধানীর পুরান পল্টনে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে এলোপাথাড়ি ছুরি দিয়ে আঘাত করে হত্যা চেষ্টা চালায় দুর্বৃত্তরা । ঘটনার পরই স্থানীয়রা হামলাকারীদের একজন জুয়েল মীর কে গনপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে ।আর ঘটনার পর দিন মামুন মাহমুদ কে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দেখতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হন জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি সাগর ছিদ্দিকী ।ওই ঘটনায় মামুন মাহমুদ এর স্ত্রী বদরুন নাহার বাদী হয়ে আটক জুয়েল মীর কে প্রধান আসামি ও অজ্ঞাত আরোও কয়েকজন কে আসামি করে পল্টন মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার পর এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত হিসেবে পুলিশ এর তদন্তে গিয়াস উদ্দিনের ছেলে কায়সার রিফাত এর নাম উঠে এসেছে । রিফাত এর হয়ে খুনি ভাড়া করেন তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হৃদয় ।আর হামলাকারী জুয়েল মীর কে মামুন মাহমুদ কে দেখিয়ে দেয় জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি সাগর ছিদ্দিকী । আর ঘটনার সময় খুব কাছেই মাইক্রোবাস এ অবস্থান করে হত্যার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন বহিষ্কৃত ভিজিটিং কার্ড নেতা ইকবাল ও গিয়াস উদ্দিনের ব্যক্তিগত সহকারী পল্টু কর্মকার । পল্টন মডেল থানা পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জাহিদুল ইসলাম বলেন আটক আসামির স্বীকারোক্তিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের এমন ভয়ঙ্কর তথ্য উঠে এসেছে ।

 

ভিজিটিং কার্ড নেতা ইকবাল এখন তার পদ ফিরে পেতে এ্যাডভোকেট আবদুল সালাম আজাদের সাথে নিয়ে কোটি টাকা নিয়ে নেতাদের পিছনে পিছনে ঘুরছে পদ ফিরে পেতে।কিছুদিন আগে সামান্য তর্কের খাতিরে বাস ড্রাইভার কে মেরে রক্তাক্ত করেছে। ভিজিটিং কার্ড ধরিয়ে দিয়ে বলেছে যা বাল ফালাবি ফালা, আমি ইকবাল এই এলাকার কিং।বাস ভাংচুর করেছে কারণ জানতে চাইলেন কেন, এক সাংবাদিকের ওপরও আক্রমণ করেছে ।তাই তারেক রহমানের নির্দেশে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ।  সে তার পদ হারিয়ে আজকে এ্যাড,সালাম আজাদ সাহেব এর পিছনে পিছনে ঘুরছে কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মিথ্যা মামলা দিয়ে নিরিহ মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা নিয়েছে। এমন কি বিএনপির নেতাদের নামে মামলা দিয়েছে। টাকা না দেওয়ায় মামলার হয়রানির অভিযোগ উঠেছে অনেক নিরিহ মানুষকে ।তাই আজকে তার বহিষ্কৃত দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী মিষ্টি বিতরণ করছেন।

 

সিদ্ধিরগঞ্জে ভয়ংকর চাঁদাবাজ থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল

মামুন মাহমুদ কে হত্যার দিকনির্দেশনা কারী ইকবাল।

মামুন মাহমুদ কে হত্যা চেষ্টার মাষ্টার মাইন্ড বহিষ্কৃত নেতা ইকবাল।

আপডেট সময় : ১২:৩৩:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
   ফাইল ছবি: সন্ত্রাসী দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত মামুন মাহমুদ।

গত ১৫ ই এপ্রিল ২০২২ইং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সম্মেলন বহিষ্কৃত ভিজিটিং কার্ড নেতা  ইকবাল এর নেতৃত্বে হামলা চালানো হয় । এতে বেশ কয়েকজন নেতা আহত হয় এবং পন্ড হয়ে যায় সম্মেলন । ইকবাল গিয়াস উদ্দিনের অন্যতম সহযোগী । গিয়াসউদ্দিন এর পরামর্শে সে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন এর মেয়ের উকিল বাবা হয়ে সম্পর্ক গড়ে তোলেন যাতে অপরাধ অপকর্ম করে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী ও পুলিশের ঝামেলায় না পরতে হয়।

প্রসঙ্গত : গত ২৫ ইং এপ্রিল ২০২২ইং রাতে রাজধানীর পুরান পল্টনে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে এলোপাথাড়ি ছুরি দিয়ে আঘাত করে হত্যা চেষ্টা চালায় দুর্বৃত্তরা । ঘটনার পরই স্থানীয়রা হামলাকারীদের একজন জুয়েল মীর কে গনপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে ।আর ঘটনার পর দিন মামুন মাহমুদ কে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দেখতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হন জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি সাগর ছিদ্দিকী ।ওই ঘটনায় মামুন মাহমুদ এর স্ত্রী বদরুন নাহার বাদী হয়ে আটক জুয়েল মীর কে প্রধান আসামি ও অজ্ঞাত আরোও কয়েকজন কে আসামি করে পল্টন মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার পর এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত হিসেবে পুলিশ এর তদন্তে গিয়াস উদ্দিনের ছেলে কায়সার রিফাত এর নাম উঠে এসেছে । রিফাত এর হয়ে খুনি ভাড়া করেন তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হৃদয় ।আর হামলাকারী জুয়েল মীর কে মামুন মাহমুদ কে দেখিয়ে দেয় জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি সাগর ছিদ্দিকী । আর ঘটনার সময় খুব কাছেই মাইক্রোবাস এ অবস্থান করে হত্যার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন বহিষ্কৃত ভিজিটিং কার্ড নেতা ইকবাল ও গিয়াস উদ্দিনের ব্যক্তিগত সহকারী পল্টু কর্মকার । পল্টন মডেল থানা পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জাহিদুল ইসলাম বলেন আটক আসামির স্বীকারোক্তিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের এমন ভয়ঙ্কর তথ্য উঠে এসেছে ।

 

ভিজিটিং কার্ড নেতা ইকবাল এখন তার পদ ফিরে পেতে এ্যাডভোকেট আবদুল সালাম আজাদের সাথে নিয়ে কোটি টাকা নিয়ে নেতাদের পিছনে পিছনে ঘুরছে পদ ফিরে পেতে।কিছুদিন আগে সামান্য তর্কের খাতিরে বাস ড্রাইভার কে মেরে রক্তাক্ত করেছে। ভিজিটিং কার্ড ধরিয়ে দিয়ে বলেছে যা বাল ফালাবি ফালা, আমি ইকবাল এই এলাকার কিং।বাস ভাংচুর করেছে কারণ জানতে চাইলেন কেন, এক সাংবাদিকের ওপরও আক্রমণ করেছে ।তাই তারেক রহমানের নির্দেশে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ।  সে তার পদ হারিয়ে আজকে এ্যাড,সালাম আজাদ সাহেব এর পিছনে পিছনে ঘুরছে কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মিথ্যা মামলা দিয়ে নিরিহ মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা নিয়েছে। এমন কি বিএনপির নেতাদের নামে মামলা দিয়েছে। টাকা না দেওয়ায় মামলার হয়রানির অভিযোগ উঠেছে অনেক নিরিহ মানুষকে ।তাই আজকে তার বহিষ্কৃত দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী মিষ্টি বিতরণ করছেন।